পোস্টগুলি

নভেম্বর ১২, ২০১৭ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

মেজ সন্তান সবচেয়ে বুদ্ধিমান!

ছবি
এম,এ,এইচ,ইরফান: যে কোনো পরিবারের মেজ সন্তানকে যদি জিজ্ঞেস করা হয়, বাবা-মা কাকে বেশি স্নেহ করেন, তার উত্তর হবে বড় নয়তো ছোট জনকে। আর এর কারণ হলো পরিবারের মেজ সন্তানরা নিজেদেরকে অবহেলিত এবং একা মনে করেন। কিন্তু ইউনিভার্সিটি অব এডিনবার্গের একটি অ্যানালাইসিস গ্রুপ এবং ইউনিভার্সিটি অব সিডনির সাম্প্রতিক একটি গবেষণা জানিয়েছে ভিন্ন কথা। ৫০০০ মানুষের উপর জরিপ চালিয়ে পাওয়া তথ্য মতে, মেজ সন্তানরা ব্যক্তিগত এবং কর্ম জীবনে বেশি সফলতা লাভ করেন। মেজ সন্তানদের বেশি বুদ্ধিমান এবং সফল হওয়ার পেছনে অবশ্য বেশ কিছু কারণও আছে। বড় সন্তান অনেক বেশি মনোযোগ পায় বাবা-মায়ের। আর ছোট সন্তান পায় সহানুভূতি। এর মাঝে টিকে থাকতে হয় মেজ সন্তানের। তাই ছোট বেলা থেকেই তারা বেশি ধৈর্যশীল, সহনশীল ও ডিপ্লোম্যাটিক হয়। টিমে মিলেমিশে কাজ করার বিষয়টি মেজ সন্তান অন্যদের চাইতে বেশ ভালো পারে। বড় সন্তানটি যখন জন্ম নেয়, তখন সব কিছুই তার একার থাকে। কিন্তু মেজ সন্তানের ছোট বেলা থেকেই সব ভাগাভাগি করে নিতে হয়। এরপর ছোট সন্তানের জন্মের পরে তার সঙ্গেও নিজের সবকিছু শেয়ার করতে হয়। মিলেমিশে থাকার গুনটা তাই মেজ সন্তানের মাঝেই বেশি থাকে য...

দু’টি অবহেলিত নিয়ামতের কথা!

ছবি
দু’টি অবহেলিত নিয়ামতের কথা! সচেতন না হলে অনেক মূল্যবান বিষয়েরও সঠিক মূল্যায়ন হয় না। আর যে বিষয়টিকে মূল্য দেওয়া উচিত, সময় মতো এর মূল্য দিতে না পারলে পরিণতি হয় দুঃখ ও মনস্তাপ। এজন্য হাতের নাগালে থাকা মূল্যবান বিষয়গুলো সম্পর্কে সজাগ সচেতন হওয়া কর্তব্য। অধিকারে আছে বলেই কি অবহেলা করতে হবে এবং যথেচ্ছা ব্যবহার করে বিনষ্ট করতে হবে? হযরত রাসূলে কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁর উম্মতকে এ বিষয়ে সচেতন করার চেষ্টা করেছেন। মানুষকে আল্লাহ যে নিয়ামতগুলো দান করেছেন সেগুলোর সঠিক ও যথার্থ ব্যবহারের মাধ্যমে উন্নতি ও সফলতা অর্জন করা সম্ভব, আর তার অন্যথা হলে অবনতি ও ব্যর্থতা এই সহজ সত্যটাই মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁর উম্মতের সামনে তুলে ধরেছেন। এক হাদীসে এ ধরনের দু’টি নেয়ামতের কথা উল্লেখ করে তিনি ইরশাদ করেছেন, ‘দু’টি নিয়ামতের ব্যাপারে অসংখ্য মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত। (অর্থাৎ এ দু’টি নিয়ামতের যথাযথ মূল্যায়ন না করার কারণে তারা কল্যাণবঞ্চিত।) নিয়ামত দু’টি হল ‘সুস্থতা’ ও ‘অবকাশ’।’ এ দু’টি বিষয়ে আল্লাহর তাআলার কত বড় দান তা খুব ভালোভাবে বুঝে আসে যখন এগুলো হারিয়ে যায়...

নারী ও পুরুষের নামাজের পার্থক্য।

ছবি
এম,এ,এইচ,ইরফান সম্প্রতি একটি পোস্ট এসেছে যেখানে উল্লেখ করা হয়েছে “পুরুষ ও নারীদের নামাজের মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই”। পিস ইন ইসলামের প্রশ্ন-উত্তর বিভাগে এ বিষয়ে আমাদের একটি লেখা দিয়েছিলাম যেখানে উল্লেখ করা হয়েছে “পুরুষ ও নারীদের নামাজের মধ্যে পার্থক্য আছে”। দুটো বিষয়ই উল্লেখ থাকল, পাঠকরা বিচার করবেন কোনটি সঠিক। উত্তরটি এখানে আমরা আবার পোস্ট আকারে দিলাম:– মেয়েরা পুরুষদের মত সালাত আদায় করবে আহলে হাদীসের অনুসারীগন এই মতের পতিনিধিত্ব করেন। এখান থেকে একটি প্রশ্নের জন্ম নেয় তাহলে কি এমতের অনুসারীগন ছাড়া বাকী সবাই যুগ যুগ ধরে ভূল করেছেন ? সাহাবায়ে কেরাম তাবেঈ, তাবে তাবেঈ,আইম্মায়ে কিরাম সহ কেউ কি এবিষয়টি অনুধাবন করেন নি ? প্রকৃত কথা হচ্ছে হক্ব বাতিলের সংঘাত চিরন্তন -অন্যথায় রাসুল (সঃ) এর স্বর্ণ যুগে তারকারাজীর ন্যায় উজ্জ্বল আদর্শবান সাহাবায়ে-কিরাম, তাবেঈ,তাবে তাবেঈ থেকে শত শত বছরের গবেষক, বিচক্ষণ ইমামদের সর্ব স্বীকৃত কোরআন ও হাদীসের আলোকে নারীদের সালাত পদ্ধতিকে ইদানিং জন্ম নেয়া একটি উদ্দেশ্যপ্রণোদিত দল কিভাবে পশ্ন বিদ্ধ করতে পারে ? নিম্নে এ বিষয়ে বিশদ আলোচনা করা ...

স্বাগতম।

আসসালামু আলাইকুম।       আমার ব্লগে আপনাকে স্বাগত।